English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৯ আশ্বিন ১৪৩২
English
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
অর্থনৈতিক সংকট
ব্যাংক, এনবিএফআই, শেয়ারবাজার; একে একে ভেঙ্গে পড়ছে অর্থনীতির সব স্তম্ভ
বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে গভীর সংকটে। ব্যাংক খাত, ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই) এবং শেয়ারবাজার—এই তিনটি প্রধান স্তম্ভেই ধস নেমেছে। খেলাপি ঋণের দুষ্টচক্র, দুর্বল নিয়ন্ত্রণ, রাজনৈতিক প্রভাব, দুর্নীতি এবং বাজারে জাঙ্ক কোম্পানির আধিপত্য অর্থনীতিকে অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে।
তিন মাসে বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৭.৩৫ বিলিয়ন ডলার, চাপ বাড়ছে সরকারি খাতে
বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ তিন মাসে বেড়েছে ৭.৩৫ বিলিয়ন ডলার, যার বড় অংশই গেছে সরকারি খাতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মার্চ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত সময়ে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ১০৪.৮০ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২.১৫ বিলিয়ন ডলারে।
বৈদেশিক ঋণে নতুন রেকর্ড, মাথাপিছু ঋণ ৭৭ হাজার টাকা ছাড়িয়েছে
বাংলাদেশের ইতিহাসে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ নতুন রেকর্ড ছুঁয়েছে। চলতি বছরের জুন শেষে মোট বৈদেশিক ঋণ দাঁড়িয়েছে ১১২.১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা। দেশের প্রতি নাগরিকের মাথাপিছু ঋণ এখন প্রায় ৬৩৮ ডলার বা ৭৭ হাজার ৪৩৩ টাকা।
একনেকে সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প পাশ, উন্নয়ন নাকি লুটপাট?
বর্তমান অন্তর্ববর্তী সরকারের প্রকল্প অনুমোদন এবং বাস্তবায়নে বিশাল ফারাক রয়েছে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষক মহল। বিশ্লেষকরা বলছেন, সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের বিভন্ন দুর্নীতি এবং প্রকল্কের টাকা তছরুফের খবর চাউর হয়েছে। দেশের অতি উচ্চ মহল থেকে শুরু করে নিম্নশ্রেনীর গণমানুষ পর্যন্ত এসব কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছে।
বাংলাদেশ কি ব্যর্থতার পথে হাঁটছে?
২০১১ সালের তিউনিসিয়ার ‘জেসমিন বিপ্লব’ একসময় গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে উদযাপিত হয়েছিল। কিন্তু এক দশকের ব্যবধানে সেই বিপ্লব আজ ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি। দুর্বল রাষ্ট্রক্ষমতা, অলিগার্কদের দখলদারিত্ব, রাজনৈতিক অনৈক্য এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের অভাবে তিউনিসিয়া ঘুরপাক খাচ্ছে হতাশার চক্রে। বাংলাদেশে ২০২৪ সালের সরকার পতন পরবর্তী বাস্তবতায় এই বিপ্লবের সঙ্গে অস্বস্তিকর মিল ক্রমেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
দক্ষিণ এশিয়ার ‘টাইম বোমা’ বাংলাদেশঃ ইউনূসের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও উগ্রবাদে উত্থান কিন্তু অর্থনীতিতে পতন
দীর্ঘদিনের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পুনর্জাগরণের পরিবর্তে ক্রমবর্ধমান মানবাধিকার লঙ্ঘন, উগ্র ইসলামপন্থার উত্থান এবং অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে নিমজ্জিত হচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন বিশিষ্ট কৌশলবিদ ও লেখক ব্রহ্মা চেল্লানি।
ইউনূস সরকারের ব্যর্থতায় দারিদ্র্যের সুনামি, অর্জন ভেঙে গেছে, বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়ছে
বাংলাদেশ একসময় ছিল উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসের এক অনন্য উদাহরণ। ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কৃষি ও শিল্পখাতে বিনিয়োগ, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি এবং কর্মসংস্থানের বিস্তারে লাখো পরিবার মুক্ত হয়েছিল দারিদ্র্যের শৃঙ্খল থেকে।
বেকারত্ব, স্থবিরতা ও বিনিয়োগ পাচার — শিল্প বিপর্যয়ের ধ্বংসযাত্রা
অর্থনীতি যেন একটি বিশাল চাকা যা ঘুরে চলে উৎপাদন, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও বাণিজ্যের শক্তিতে। সেই চাকার মূল চালিকাশক্তি হলো শিল্পকারখানা। শিল্প থেমে গেলে অর্থনীতির গতি থেমে যায় এ সত্য কারও অজানা নয়।
পাতা 1 এর 1.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি