English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৯ আশ্বিন ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
নারী এমপি
সরাসরি আসনে ৫ শতাংশেও ইসলামপন্থি দলগুলোর ‘অনীহা’
বাংলাদেশের জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি নারী। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংসদীয় রাজনীতি পর্যন্ত নারীদের উপস্থিতি বেড়েছে দৃশ্যত। তবু সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্বের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলো এখনও যথেষ্ট আন্তরিক নয়—এমন অভিযোগ তুলছেন নারী অধিকারকর্মীরা।
‘নতুন’ বাংলাদেশেও রাজনীতির জটিলতায় আটকে নারী প্রতিনিধিত্ব
জাতীয় সংসদে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়াতে সরাসরি ভোটের দাবি বহুদিনের। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর অনাগ্রহ ও আপত্তির কারণে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে নারী অধিকারকর্মীরা হতাশা প্রকাশ করেছেন।
রাজনৈতিক দলের অনাগ্রহের সমালোচনা, নারীর জন্য আসন বৃদ্ধি ও সরাসরি নির্বাচনের আহ্বান
প্রথম আলোর আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে নারী অধিকারকর্মীরা সংসদে নারীর সরাসরি নির্বাচনের দাবি জানান। রাজনৈতিক দলগুলোর ৫ শতাংশ সংরক্ষণের প্রস্তাবকে “হাস্যকর” ও “দয়া-দাক্ষিণ্য” আখ্যা দিয়ে বক্তারা আসন সংখ্যা বাড়িয়ে ৪০০ করার এবং ১৫০টি নারী সংরক্ষিত আসনের প্রস্তাব দেন। বিদ্যমান মনোনয়ননির্ভর ব্যবস্থাকে নারীর ক্ষমতায়নের পথে বড় বাধা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোটে রাজনৈতিক দলগুলোর অনাগ্রহ
সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোটের দাবিতে নারী অধিকারকর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করলেও রাজনৈতিক দলগুলোর অনাগ্রহে প্রস্তাব বাস্তবায়ন হয়নি। দুটি সংস্কার কমিশন ৫০ থেকে ১০০ আসন বাড়িয়ে সরাসরি নির্বাচনের প্রস্তাব দিলেও দলগুলো আপত্তি তোলে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন শেষ পর্যন্ত ধাপে ধাপে নারী প্রার্থী মনোনয়ন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়, ২০৪৩ সাল পর্যন্ত ৫০ আসন বহাল রেখে। নারী অধিকারকর্মীরা বলছেন, রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলানো ছাড়া নারীর ক্ষমতায়ন সম্ভব নয়।
পাতা 1 এর 1.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি