দেশের বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে একাধিক ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা এলাকায় এসব বিস্ফোরণ জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে এসব ঘটনার যোগসূত্র থাকতে পারে।
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবীতে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে থানা যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়াকে। সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার পর মিরপুর সেকশন–১২–এর ‘সি’ ব্লক এলাকায় একটি হার্ডওয়্যার দোকানে বসে থাকার সময় মোটরসাইকেলযোগে আসা তিন দুর্বৃত্ত তাকে লক্ষ্য করে সাত রাউন্ড গুলি ছোড়ে। মাথা, বুক ও পিঠে গুলি লাগায় ঘটনাস্থলেই তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মব সহিংসতা, গণপিটুনি ও বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপে অক্টোবরে মানবাধিকার চিত্র উদ্বেগজনক
রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা, সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা ও আইনের শাসনের দুর্বলতায় অক্টোবর মাসে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ছিল অত্যন্ত উদ্বেগজনক। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) প্রকাশিত হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি–এইচআরএসএস এর মাসিক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে আসে। সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক ইজাজুল ইসলাম প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেন।
অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বেড়েছে বিচারবহির্ভূত হত্যা
অন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ মাসের দায়িত্বকালে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি হয়নি এমন অভিযোগ তুলেছে মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’। নতুন প্রতিবেদনে সংগঠনটি জানায়, গত দেড় বছরে দেশে অন্তত ৪০ জন বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন।
১৬ হত্যায় আতঙ্কের জনপদ, সন্ত্রাসী বাহিনীর দখলে গ্রাম-শহর
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলা এখন সংঘর্ষ, চাঁদাবাজি, সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের কারণে আতঙ্কের জনপদে পরিণত হয়েছে। গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১৪ মাসে উপজেলায় ১৬টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যার মধ্যে ১১টি রাজনৈতিক ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে। অধিকাংশ হত্যাই প্রকাশ্যে গুলি করে সংঘটিত হয়েছে, কিন্তু বেশিরভাগ ঘটনায় এখনও আসামিরা ধরা পড়েনি।
পাহাড়ে সহিংসতা হলে সব সরকার একই পথে চলে, তদন্ত হয় না : আনু মুহাম্মদ
অর্থনীতিবিদ প্রফেসর আনু মুহাম্মদ বলেছেন, পাহাড় ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতা ঘটলেই সরকারগুলো একই ধাঁচে প্রতিক্রিয়া দেখায়, “ষড়যন্ত্র” বলেই দায় এড়িয়ে যায়, কখনোই সঠিক তদন্ত হয় না। এর কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, এসব ঘটনায় স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সংশ্লিষ্টতা থাকে।
পাতা 1 এর 1.