English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫
২ পৌষ ১৪৩২
English
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
স্বাধীনতা
নিরাপত্তা পরিষদে ফের সোভিয়েত ভেটো, দেশজুড়ে সম্মিলিত মুক্তাঞ্চল বিস্তার
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ৭ ডিসেম্বর দিনটি রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক-সব ক্ষেত্রেই ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এদিন প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম বেতার ভাষণে ঘোষণা দেন ঢাকা মুক্ত হতে আর বেশি দেরি নেই। তিনি বলেন, “বাংলাদেশ এখন দিবালোকের মতোই সত্য। বঙ্গবন্ধুও শিগগির দেশের মাটিতে ফিরে আসবেন।”
বাংলাদেশকে ভারত ও ভুটানের স্বীকৃতি, রণাঙ্গনে দিশাহারা পাকিস্তান
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী। এদিন প্রথমবারের মতো স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় ভারত ও ভুটান। একই দিনে রণাঙ্গনে পাকিস্তানের পরাজয়ের সূচনা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পাল্টে যায় কূটনৈতিক সমীকরণ।
স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে বাঙালি, বিশ্বরাজনীতির ময়দানে পাকিস্তানের পতন
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালের ৫ ডিসেম্বর এসে বাঙালি তখন স্বাধীনতার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে। দেশের মুক্তাঞ্চল ক্রমে বিস্তৃত হচ্ছে, দখলমুক্ত এলাকায় উড়ছে লাল-সবুজের পতাকা। মুক্তিযোদ্ধাদের দুর্বার অগ্রযাত্রায় পাকিস্তানি দখলদারদের প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্রুত ভেঙে পড়ছে। যুদ্ধের বাস্তবতা বদলে যেতে থাকায় বিশ্বরাজনীতির মাঠেও পাকিস্তান দিন দিন বন্ধুহীন হয়ে পড়ছে।
৪ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পথে মুক্তিযুদ্ধের মোড় ঘোরানো এক দিন
মুক্তিযুদ্ধের এই দিনের তাৎপর্য ইতিহাসে বিশেষভাবে উজ্জ্বল। ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের পথে মুক্তিযোদ্ধাদের দুর্বার অগ্রযাত্রা স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। একাত্তরের এই দিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল মুক্ত হতে শুরু করে। বিজয়ের বার্তা ছড়িয়ে পড়ে আকাশে-বাতাসে যা যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধাদের আরও অপ্রতিরোধ্য করে তোলে।
ডিসেম্বর আসিলেই যাহাদের চুলকানি বাড়ে
ডিসেম্বর আসিলেই আমাদের দেশে এক অদ্ভুত রোগবালাই মাথা তুলিয়া ওঠে। রোগটি কোনো জৈবিক ব্যাধি নয়, বরং রাজনৈতিক আবহে জন্ম নেওয়া এক মনস্তাত্ত্বিক জ্বর। এই রোগে আক্রান্ত লোকেরা হঠাৎ করিয়াই অতীতকে নতুনভাবে রচনা করে, সংখ্যাকে কাব্য বানায় এবং ইতিহাসকে বাজারে বিক্রির পণ্য ভাবিয়া ফেলে। সাধু ভাষায় বলি—ইহারা ইতিহাসের দোকানদার আর ডিসেম্বর তাহাদের বার্ষিক হালখাতার সিজন।
বদরুদ্দীন উমরের দাবি বনাম ঐতিহাসিক সত্য
মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়েছিল সাতচল্লিশ সালে দেশভাগের আগেই। যখন পাকিস্তান সৃষ্টির কথাবার্তা চলছে, তখন বাংলাকে পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি উত্থাপন করেছিলেন তরুণ ছাত্রনেতা শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৪৭ সালের ৭ জুলাই কলকাতার ‘ইত্তেহাদ’ পত্রিকায় বঙ্গবন্ধুর এই দাবি প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর ১৯৪৮ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত গণপরিষদে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা ব্যবহারের দাবি জানান।
স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে অপরাধী বানানোর চেষ্টা, অবৈধ শাসনের বিরুদ্ধে জনতার রায় আসবেই
বাংলাদেশের জন্মলগ্নের অঙ্গীকার ছিল এই দেশ হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর প্রতিষ্ঠিত একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র। কিন্তু আজ সেই অঙ্গীকার ভয়াবহভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে। অবৈধ সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনুস ক্ষমতা দখলের পর থেকে রাষ্ট্রের কাঠামোয় স্বাধীনতা–বিরোধী শক্তির দাপট চোখে পড়ার মতো।
“পাকিস্তানি মন্ত্রী ইসহাক দারের সাথে আমি শতভাগ একমত”
ভাই ও বোনেরা, আজ আমি শুরু করতে চাই এক শত্রুর কথা দিয়ে। শত্রুর মুখ থেকেই মাঝে মাঝে বেরিয়ে আসে খাটি সত্য। পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ বলেছেন, ‘বাঙালির হৃদয় পরিষ্কার করতে হবে।’
« প্রথম
আগের
পাতা 2 এর 2.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি