English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
২১ কার্তিক ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
গার্মেন্টস
নীতিগত সংকট ও বিনিয়োগ অনিশ্চয়তায় বিপর্যস্ত গার্মেন্টস খাত
নীতিসহায়তা না পেলে পোশাক কারখানা বন্ধের সংখ্যা আরও বাড়বে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তৈরি পোশাক খাতের প্রতিনিধিরা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত এক বছরে নানা সংকট, বিনিয়োগ অনিশ্চয়তা এবং ব্যবসায়িক জটিলতার কারণে ১৮২টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে রফতানি আদেশ কমা, শ্রমিকদের কর্মসংস্থানে ধস এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠন কার্যক্রম চালাতে নির্দিষ্ট ও কার্যকর নীতি কাঠামোর অভাবেও ভুগছে।
ড. ইউনূসের বিশেষ সহকারী ও উপপ্রেস সচিবের বক্তব্যে বিজিএমইএ’র তীব্র প্রতিবাদ
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানিমুখী খাত পোশাক শিল্পকে কেন্দ্র করে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফাইজ তাইয়েব আহমেদ এবং উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে ‘বিভ্রান্তিকর, প্রেক্ষিতহীন ও শিল্পের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর’ বলে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় প্রেরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ অবস্থান জানায়।
৭৮ শতাংশ পোশাক শ্রমিক পর্যাপ্ত খাদ্য জোগাতে পারেন না
দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের জীবনযাত্রা এখনও ন্যূনতম মানবিক মানদণ্ডের নিচে। বাংলাদেশ লেবার ফাউন্ডেশন (বিএলএফ)-এর সাম্প্রতিক এক গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, পোশাক খাতের ৭৮ শতাংশ শ্রমিক তাঁদের পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য জোগাতে পারেন না, এবং প্রায় ৩২ শতাংশ শ্রমিক ন্যূনতম মজুরির চেয়েও কম আয় করেন।
নতুন শ্রম আইন শিল্পখাতে অস্থিতিশীলতা আনবে
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) আশঙ্কা করছে, সম্প্রতি অনুমোদিত ‘বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ দেশের পোশাক খাতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করবে এবং বিনিয়োগ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) উত্তরা কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি মাহমুদ হাসান এ মন্তব্য করেন।
সেপ্টেম্বরে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ, সামগ্রিক রপ্তানি আয় হ্রাস ৪.৬১ শতাংশ
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক (আরএমজি) যুক্তরাষ্ট্রের অতিরিক্ত শুল্কারোপের প্রভাবে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)-এর তথ্যে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশের সামগ্রিক রফতানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৬২৭.৫৮ মিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪.৬১ শতাংশ কম। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে রফতানি আয় ছিল ৩ হাজার ৮০২.৮৭ মিলিয়ন ডলার।
বন্ধ হচ্ছে কারখানা, বাড়ছে শ্রমিক বেকারত্ব
দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক শিল্প ভয়াবহ সংকটে পড়েছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, ঋণের জটিলতা, শ্রমিক অসন্তোষ ও বৈদেশিক ক্রেতার কার্যাদেশ সংকটের কারণে একের পর এক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে বেকার হয়ে পড়েছেন লাখো শ্রমিক।
নাসা গ্রুপের ১৬ কারখানা বন্ধ, ৩০ হাজার শ্রমিকের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত
নাসা গ্রুপের ১৬টি পোশাক কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, যার ফলে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিকের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় পড়েছে। আশুলিয়া, গাজীপুর, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় অবস্থিত এসব কারখানার শ্রমিকরা বকেয়া বেতন-ভাতা, কর্মসংস্থান ও জীবিকার সংকটে পড়েছেন।
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির পথে ধীরগতি, উদ্বেগে রপ্তানি খাত
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের অন্যতম প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম ইতোমধ্যেই ৪০টিরও বেশি দেশের সঙ্গে এফটিএ করেছে। যার মাধ্যমে দেশটি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার দখল করে নিচ্ছে।
পাতা 1 এর 1.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি