English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
২ পৌষ ১৪৩২
English
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
রপ্তানি
দূর্বল হয়ে পড়ছে অর্থনীতির প্রধান চার খাত
দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক গতি আবারও কমেছে। বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স–পিএমআই অনুযায়ী, নভেম্বর মাসে সামগ্রিক পিএমআই স্কোর দাঁড়িয়েছে ৫৪। যা অক্টোবরের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কম। অক্টোবরের স্কোর ছিল ৬২ দশমিক ৮। মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি–এমসিসিআই এবং পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের যৌথ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
রপ্তানি আয়ে টানা চার মাস ধরে পতন অব্যাহত
বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিতে পতন অব্যাহত রয়েছে। সর্বশেষ নভেম্বর মাসেও রপ্তানি আয় কমেছে প্রায় ৬ শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায়, গত বছর নভেম্বরের তুলনায় এ বছর একই মাসে রপ্তানি কমেছে ২৩ কোটি ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যা প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ। চলতি বছরের নভেম্বর মাসে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৩৮৯ কোটি ডলার, যা গত বছরের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে কম। এ নিয়ে টানা চার মাস ধরে রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি চলছে।
সৈয়দপুর থেকে পোশাক রফতানি অর্ধেকে নেমেছে
নীলফামারীর বাণিজ্যিক উপজেলা সৈয়দপুরের রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস শিল্প বড় সংকটে পড়েছে। ভারত সরকার স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাকসহ সাত ধরনের পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় এখানকার ঝুটভিত্তিক পোশাক রফতানি অর্ধেকে নেমে গেছে। ফলে হাজারো শ্রমিক ও উদ্যোক্তা আর্থিক বিপাকে পড়েছেন।
ঋণ প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি কমছে, নাজুক হচ্ছে অর্থনীতি
বাংলাদেশের অর্থনীতি একাধিক সংকটে জর্জরিত। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি, নতুন এলসি খোলা এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধি—সব সূচকই নিম্নমুখী। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দীর্ঘায়িত মূল্যস্ফীতি, গ্যাস সংকট ও ডলারের তারল্য সমস্যা। ইতিমধ্যে সাড়ে তিন শতাধিক ছোট ও মাঝারি কারখানা বন্ধ হয়ে স্থানীয় উৎপাদন ও কর্মসংস্থানে তীব্র চাপ সৃষ্টি করেছে।
জলবায়ু সংকটে ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক, পদক্ষেপের আহ্বান আন্তর্জাতিক সংগঠনের
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বিশ্বের প্রায় ৭ কোটি ২০ লাখ পোশাকশ্রমিক গুরুতর স্বাস্থ্য ও জীবিকা সংকটে পড়েছেন। এ অবস্থায় ফ্যাশন ব্র্যান্ড, সরবরাহকারী এবং সরকারগুলোর প্রতি জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ক্লিন ক্লোথস ক্যাম্পেইন (সিসিসি)।
রপ্তানি সীমিত, তবুও বাজারে পাটের দাম বাড়ছে
বাজারে কাঁচা পাটের দাম স্থিতিশীল রাখতে সরকার সেপ্টেম্বর মাসে পাট রপ্তানিতে সীমা আরোপ করে। উদ্দেশ্য ছিল দেশের মিলগুলো যেন যুক্তিসঙ্গত দামে পর্যাপ্ত পাট পায় এবং উৎপাদন ব্যয় নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু দুই মাস পেরোলেও এর প্রত্যাশিত ফল মেলেনি; বরং প্রিমিয়াম মানের পাটের দাম আরও বেড়েছে। মাঝারি মানের পাটের দাম কিছুটা কমলেও তা এখনও উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে।
শুল্কের চাপ ও বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতার ধাক্কায় পোশাক খাতজুড়ে উদ্বেগ
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পে টানা তিন মাস ধরে রপ্তানি কমতির দিকে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে প্রবৃদ্ধি থাকলেও আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে পরপর রপ্তানি কমেছে। ব্যবসায়ীদের আশঙ্কা, বৈশ্বিক শুল্ক চাপ, ক্রেতাদের অর্ডার কমে যাওয়া এবং প্রতিযোগী দেশের আগ্রাসী বাজার দখলের কারণে এই ধীরগতি আরও দুই থেকে তিন মাস স্থায়ী হতে পারে।
অক্টোবরে রপ্তানি আয় কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় মাসে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি আয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। অক্টোবর মাসে রপ্তানি হয়েছে ৩৮২ কোটি ৩৮ লাখ ৬০ হাজার ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭.৪৩ শতাংশ কম। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এই পতনের মূল কারণ তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি হ্রাস।
নীতিগত সংকট ও বিনিয়োগ অনিশ্চয়তায় বিপর্যস্ত গার্মেন্টস খাত
নীতিসহায়তা না পেলে পোশাক কারখানা বন্ধের সংখ্যা আরও বাড়বে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তৈরি পোশাক খাতের প্রতিনিধিরা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর গত এক বছরে নানা সংকট, বিনিয়োগ অনিশ্চয়তা এবং ব্যবসায়িক জটিলতার কারণে ১৮২টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে রফতানি আদেশ কমা, শ্রমিকদের কর্মসংস্থানে ধস এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠন কার্যক্রম চালাতে নির্দিষ্ট ও কার্যকর নীতি কাঠামোর অভাবেও ভুগছে।
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতিতে বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) অক্টোবর ২০২৫-এর ইকোনমিক আপডেট ও আউটলুকে জানিয়েছে, মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির কারণে বেসরকারি খাতে ঋণ ও বিনিয়োগে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। নির্বাচনের আগে অর্থনীতিতে অস্থিরতা বাড়তে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি।
পাতা 1 এর 4.
পরবর্তী
শেষ »
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি