English
বলার স্বাধীনতা, জানার স্বাধীনতা
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫
৬ পৌষ ১৪৩২
English
জাতীয়
রাজনীতি
নাগরিক কথা
সারাদেশ
মানবাধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
সিনে দুনিয়া
ফিচার
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
প্রচ্ছদ
রাজনীতি
নাগরিক কথা
অর্থনীতি ও বাণিজ্য
স্বাস্থ্য ও জীবনযাপন
শিক্ষা ভাবনা
সাহিত্য
প্রাণ ও পরিবেশ
টেক দুনিয়া
অপরাধ
আইন ও আদালত
চাকুরির খবর
ফিচার
খবর
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার
মানবাধিকার
গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশ
জেন্ডার ও নারী অধিকার
শিশু অধিকার
স্পোর্টস স্টেশন
ক্রিকেট
ফুটবল
অন্যান্য
বিনোদন ও সংস্কৃতি
সিনে দুনিয়া
নাটক
সংগীত
অন্যান্য
অনুসন্ধান
সর্বশেষ
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
বাজেট বাড়লেও সেবার মানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত ক্রমেই এক গভীর আস্থার সংকটে পড়ছে। সরকারি বাজেট বৃদ্ধি, বেসরকারি বিনিয়োগ এবং বাজার সম্প্রসারণ সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের জন্য মানসম্মত ও সাশ্রয়ী চিকিৎসাসেবা এখনো অধরা। ফলে প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক রোগী উন্নত চিকিৎসার আশায় বিদেশে যাচ্ছেন। ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বছরে প্রায় ৫ লাখ বাংলাদেশি রোগী চিকিৎসার জন্য ভারতে যান। এতে দেশ থেকে প্রায় ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা বেরিয়ে যাচ্ছে।
এক বছরে ১৮৯১ জন নতুন এইচআইভি রোগী শনাক্ত
বাংলাদেশে গত এক বছরে নতুন করে ১ হাজার ৮৯১ জন এইচআইভি রোগী শনাক্ত হয়েছে, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় বার্ষিক বৃদ্ধি। ২০২৪ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের অক্টোবর পর্যন্ত এই তথ্য পাওয়া গেছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বৃদ্ধি নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে, কারণ সংক্রমণ সাধারণ জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতেও বাড়ছে।
ডেঙ্গুতে সংক্রমণ ও মৃত্যু আবারও ঊর্ধ্বমুখী
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আবারও দ্রুত অবনতির দিকে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের সর্বশেষ তথ্যে দেখা যায়, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৫ নভেম্বর সকাল ৮টা পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯১ হাজার ৬০২ জন, এবং প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন। ২৬ নভেম্বর প্রকাশিত দৈনিক প্রতিবেদনে আরও তিনজনের মৃত্যুসহ মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭০ জন। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬১৫ জন রোগী।
কাগজে সেবা, বাস্তবে লুটপাট, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দুর্নীতিতে বিপর্যস্ত
স্বাস্থ্য খাত যে কোনো জাতির মানবিক অগ্রগতির প্রধান ভিত্তি। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা দীর্ঘদিন ধরেই নীরব এক ধ্বংসযজ্ঞের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কাগজে-কলমে বাজেট বাড়ছে, আধুনিক প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে, যন্ত্রপাতি কেনার অঙ্গীকার শোনা যায় তবে মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা তার পুরো বিপরীত। কাগজে সেবা, বাস্তবে লুটপাট; এটাই যেন আজকের স্বাস্থ্যখাতের সবচেয়ে নির্মম সত্য। এবং এর কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে দুর্বল, অস্বচ্ছ ও জবাবদিহিহীন প্রশাসনিক কাঠামো।
নভেম্বরেও ডেঙ্গুর আগ্রাসী প্রকোপ
বাংলাদেশে মৌসুম শেষ হলেও ডেঙ্গুজ্বরের ভয়াবহতা কমছে না। নভেম্বরের প্রথম ১৫ দিনেই এডিস মশার কামড়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৩ জন, আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রায় ১৪ হাজার মানুষ। রাজধানী থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত ডেঙ্গুর প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে।
৩৭ সরকারি মেডিকেলে এমবিবিএস আসন পুনর্বিন্যাস
দেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে এমবিবিএস ভর্তি আসন কমানো হয়েছে। আগের ৫,৩৮০টি আসনের মধ্যে নতুনভাবে ৩৫৫টি আসন কমানো হয়েছে। তিনটি কলেজে ৭৫টি আসন বাড়ানো হলেও সামগ্রিকভাবে ২৮০ শিক্ষার্থীর ভর্তি সুযোগ সীমিত হয়ে মোট আসন ৫,১০০ হয়েছে। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা–১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব সঞ্জীব দাশ স্বাক্ষরিত চিঠিতে সোমবার (১০ নভেম্বর) নতুন আসনসংখ্যার বিষয়টি জানানো হয়েছে। এই চিঠিটি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো হয়েছে।
ডেঙ্গুতে মৃত্যু মিছিল: মহামারি নাকি অবহেলা?
বাংলাদেশে এডিস মশার বিস্তার ও ডেঙ্গুর প্রকোপ এখন সারা বছরজুড়ে। একসময় মৌসুমি রোগ হিসেবে পরিচিত ডেঙ্গু এখন বারোমাসি আতঙ্কে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে ডেঙ্গুতে ৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা এক মাসে সর্বোচ্চ। সেপ্টেম্বরে ৭৬ জন, জুলাইয়ে ৪১ জন এবং আগস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই মারা গেছেন অন্তত ২০ জন। এই পরিস্থিতিকে অনেকেই ‘মহামারি’ বললেও সরকারিভাবে তা ঘোষণা করা হয়নি।
স্বাস্থ্য খাতে ৩৩ সুপারিশের মধ্যে বাস্তবায়ন মাত্র ৬টি
জনমুখী, স্বচ্ছ ও কার্যকর স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তুলতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন মোট চার শতাধিক সুপারিশ করেছে। এর মধ্যে জরুরি কার্যকরের জন্য ৩৩টি সুপারিশকে ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে চলতি বছরের আগস্টে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তা বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয়। তবে আড়াই মাস পেরিয়ে গেলেও বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ছয়টি। বাকি ২৭টি সুপারিশ কীভাবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন হবে—তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাতা 1 এর 1.
10/ প্রতি
20/ প্রতি
50/ প্রতি
100/ প্রতি