সারোকোনার ফকির বাড়ির ছেলে এলদেম। বন্দিশ ফকিরের অধঃস্থন দ্বিতীয় পুরুষ। অকাল প্রয়াত মজলিশ ফকিরের দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘরের একমাত্র সন্তান। প্রথম স্ত্রীর সন্তান সন্ততি হয় নাই, তার অনুমতিক্রমে মজলিশ ফকির দ্বিতীয়বার শাদি করেছিলেন। পুত্র লাভ হয়েছে। সেই পুত্র পড়ালেখা করে স্কুল শিক্ষক হয়ে বাপ দাদাজানের মুখ উজ্জ্বল করে নাই, মুখে ভুষিকালি মাখিয়ে দিয়েছে। ফকিরদের সামাজিক শত্রু সৈয়দদের ঘরের মেয়ে চমন আরাকে শাদী করে পলাতক হয়েছে। সৈয়দদের মুখেও ভুষিকালি পড়েছে।